Tuesday, February 20, 2018
Friday, January 26, 2018
তুলসীপাতা যে ৬ টি সচরাচর রোগের ওষুধ
8:17 PM
No comments
সেই প্রাচীনকাল হতেই নানা শারীরিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহার হয়ে আসছে তুলসী পাতা। তুলসী পাতার ঔষধি গুণের কারণে এটি বহুকাল ধরেই সমাদৃত ঘরোয়া চিকিৎসায়। ছোটোখাটো নানা শারীরিক সমস্যা থেকে শুরু করে মারাত্মক দৈহিক সমস্যাও দূর করতে কার্যকরী এই তুলসী পাতা। আজ জেনে নিন শুধুমাত্র তুলসী পাতার ব্যবহারে নানা শারীরিক সমস্যা সমাধানের দারুণ উপায়গুলো।
১. গলাব্যথা ও সর্দি কাশি দূর করে
ঋতু পরিবর্তনের সময় ঠাণ্ডা লেগে সর্দি কাশি হয়ে যায় এবং গলা ব্যথার সমস্যাও দেখা দেয়। এই সমস্যা দূর করবে শুধুমাত্র তুলসীপাতা। নিয়মিত তুলসী পাতার রস পান করলে ও তুলসী পাতা ফোটানো পানি দিয়ে গার্গল করলে দ্রুত সমস্যার সমাধান পাবেন।
২. মাথাব্যথা উপশম করে
অনেক সময় মানসিক চাপ, মাইগ্রেন বা অন্যান্য অনেক কারণেই মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায়। মাথাব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে শুকনো তুলসী পাতা পানিতে ফুটিয়ে এই পানির ভাপ নিন। খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
৩.দাঁতের সমস্যা দূর করে
দাঁতের জীবাণু দূর করতে তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জুড়ি নেই। এছাড়াও মাড়ির ইনফেকশন জনিত সমস্যা দূর করে তুলসী পাতা। সমস্যা দূর করতে শুধুমাত্র তুলসী পাতা চিবিয়ে রস শুষে নিন।
৪. জ্বর নিরাময়ে
১ মুঠো তুলসী পাতা ২ কাপ পানিতে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করলে নানা ধরণের জ্বর যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি থেকে রক্ষা পেতে পারেন। এছাড়াও সাধারণ ঠাণ্ডা জ্বর হলে তুলসী পাতার চা তা দ্রুত নিরাময়ে সহায়তা করে।
১. গলাব্যথা ও সর্দি কাশি দূর করে
ঋতু পরিবর্তনের সময় ঠাণ্ডা লেগে সর্দি কাশি হয়ে যায় এবং গলা ব্যথার সমস্যাও দেখা দেয়। এই সমস্যা দূর করবে শুধুমাত্র তুলসীপাতা। নিয়মিত তুলসী পাতার রস পান করলে ও তুলসী পাতা ফোটানো পানি দিয়ে গার্গল করলে দ্রুত সমস্যার সমাধান পাবেন।
২. মাথাব্যথা উপশম করে
অনেক সময় মানসিক চাপ, মাইগ্রেন বা অন্যান্য অনেক কারণেই মাথাব্যথা শুরু হয়ে যায়। মাথাব্যথা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে শুকনো তুলসী পাতা পানিতে ফুটিয়ে এই পানির ভাপ নিন। খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
৩.দাঁতের সমস্যা দূর করে
দাঁতের জীবাণু দূর করতে তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জুড়ি নেই। এছাড়াও মাড়ির ইনফেকশন জনিত সমস্যা দূর করে তুলসী পাতা। সমস্যা দূর করতে শুধুমাত্র তুলসী পাতা চিবিয়ে রস শুষে নিন।
৪. জ্বর নিরাময়ে
১ মুঠো তুলসী পাতা ২ কাপ পানিতে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে চায়ের মতো পান করলে নানা ধরণের জ্বর যেমন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু ইত্যাদি থেকে রক্ষা পেতে পারেন। এছাড়াও সাধারণ ঠাণ্ডা জ্বর হলে তুলসী পাতার চা তা দ্রুত নিরাময়ে সহায়তা করে।
৫. কিডনির সমস্যা দূরে রাখে
তুলসী পাতার রস দেহ থেকে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করার ক্ষমতা রাখে। নিয়মিত তুলসী পাতার রস পান করলে কিডনির সমস্যা, কিডনি ড্যামেজ এমনকি কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কমে যায়।
৬. কানের ইনফেকশন দূর করে
অনেক সময় কানের বিভিন্ন কারণে কানের ইনফেকশনের সমস্যা দেখা দেয়। যদি প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা করতে চান তাহলে কানে কয়েক ফোঁটা তুলসী পাতার রস ফেলে দিন। তুলসী পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিইনফ্লেমেটোরি উপাদান কানের ইনফেকশন ও প্রদাহ দূর করবে।
Source : onno diganta
Wednesday, January 24, 2018
দাঁতের হলদে ভাব দুর এবং দাঁতকে ঝকঝকে করার সহজ উপায়
1:26 AM
No comments
দাঁতের হলদে ভাব দুর এবং দাঁতকে ঝকঝকে করার সহজ উপায়
একটি সুন্দর হাসি সবারই কাম্য। আর তা যদি হয় মুক্ত ঝরা হাসি, তাহলে তো কথাই নেই। আর সেই মুক্ত ঝরা হাসি সেই হাসতে পারে যার রয়েছে মুক্তর মতো ঝকঝকে দাঁত। কিন্তু সেই দাঁত কতদিন থাকে মুক্তোর মতো ?
বিভিন্ন কারনে তা হয়ে যায় হলদেটে, যা কারোরই কাম্য নয়। তবে চিন্তা নেই, দাঁতের হলদে ভাব দূর করারও উপায় রয়েছে। তাও আবার দাঁতের বাড়তি যত্ন না নিয়েই।
অর্থাৎ দাঁতের হলদে ভাব দূর করবে কিছু খাবার এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই খাবারগুলো ও নিয়মগুলো সম্বন্ধে-
* ফল ফল বিশেষ করে আপেল এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার একটি চমত্কার প্রাকৃতিক উপাদান। নিয়মিত ফল খেলে দাঁতে সহজে দাগ পড়ে না বা হলদেটে হয় না।
* সবজি গাজর, সবুজ শাক এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। সালাদে গাজর খান নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত ভালো থাকবে, তেমনি গাজর থেকে পাবেন প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, যা আপনার চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।
* শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করে।
* চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের দাগ দূর করার একটি চমত্কার উপায়। এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহায্য করে।
* দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন দই এবং পনির দাঁতের এনামেল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত থাকবে সাদা ও জকঝকে
* ব্রাশ করার আগে ভালো মানের কোন টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১ চামচ বেকিং সোডা ও আধা চামচ পানি। তিনটি উপাদানই একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন। সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ করলে দেখবেন আগের চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু করেছে দাঁত।
* প্রাকৃতিক উপায়ে কলার খোসা দিয়েও দাঁত সাদা করতে পারেন। যেমন একটি কলার খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
* অলিভ ওয়েলও দাঁত সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩ থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ করে দেখন সুন্দও লাগছে।
* স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য পরিমানে বেকিং সোডা মিশিয়েও দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। তবে মাসে একবারের বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা ।
Source : bd24live
একটি সুন্দর হাসি সবারই কাম্য। আর তা যদি হয় মুক্ত ঝরা হাসি, তাহলে তো কথাই নেই। আর সেই মুক্ত ঝরা হাসি সেই হাসতে পারে যার রয়েছে মুক্তর মতো ঝকঝকে দাঁত। কিন্তু সেই দাঁত কতদিন থাকে মুক্তোর মতো ?
বিভিন্ন কারনে তা হয়ে যায় হলদেটে, যা কারোরই কাম্য নয়। তবে চিন্তা নেই, দাঁতের হলদে ভাব দূর করারও উপায় রয়েছে। তাও আবার দাঁতের বাড়তি যত্ন না নিয়েই।
অর্থাৎ দাঁতের হলদে ভাব দূর করবে কিছু খাবার এবং কয়েকটি নিয়ম মানলেই আপনার দাঁত থাকবে সাদা ও ঝকঝকে। আসুন জেনে নেই সেই খাবারগুলো ও নিয়মগুলো সম্বন্ধে-
* ফল ফল বিশেষ করে আপেল এবং স্ট্রবেরিতে রয়েছে ম্যালিক অ্যাসিড যা দাঁত সাদা করার একটি চমত্কার প্রাকৃতিক উপাদান। নিয়মিত ফল খেলে দাঁতে সহজে দাগ পড়ে না বা হলদেটে হয় না।
* সবজি গাজর, সবুজ শাক এবং ব্রকোলির মতো সবজি দাঁত থেকে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। সালাদে গাজর খান নিয়মিত। এতে যেমন দাঁত ভালো থাকবে, তেমনি গাজর থেকে পাবেন প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন তথা ভিটামিন এ, যা আপনার চোখ, ত্বক ও চুল রাখবে সুস্থ।
* শুকনো ফল ড্রাই ফ্রুট বা শুকনো ফল যেমন কিশমিশ দাঁত সাদা রাখতে সাহায্য করে।
* চিনি ছাড়া চুয়ুংগাম চিনি ছাড়া চুয়িংগাম দাঁতের দাগ দূর করার একটি চমত্কার উপায়। এটি দাঁতকে সাদা রাখতে সাহায্য করে।
* দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা দাঁতের জন্য খুবই জরুরি। এছাড়া দুগ্ধজাত খাবার, যেমন দই এবং পনির দাঁতের এনামেল বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে নিয়মগুলো মেনে চললে দাঁত থাকবে সাদা ও জকঝকে
* ব্রাশ করার আগে ভালো মানের কোন টুথপেস্টের সঙ্গে যোগ করুন ১ চামচ বেকিং সোডা ও আধা চামচ পানি। তিনটি উপাদানই একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ব্রাশ করুন। সপ্তাহে দুই দিন এভাবে ব্রাশ করলে দেখবেন আগের চেয়ে ঝকঝকে হতে শুরু করেছে দাঁত।
* প্রাকৃতিক উপায়ে কলার খোসা দিয়েও দাঁত সাদা করতে পারেন। যেমন একটি কলার খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের অংশটা দাঁতে ঘষুন। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে কুলি করে ফেলুন এবং দেখুন দাঁতের অনেকটাই হলদে ভাব দূর হয়েছে। সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
* অলিভ ওয়েলও দাঁত সাদা করার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকর। সামান্য তুলোর মধ্যে ৩ থেকে ৪ ফোঁটা অলিভ ওয়েল নিয়ে দাঁতে ঘষুন। এরপর ব্রাশ করে দেখন সুন্দও লাগছে।
* স্ট্রবেরির সঙ্গে সামান্য পরিমানে বেকিং সোডা মিশিয়েও দাঁতে ঘষতে পারেন। এই পেস্ট দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। তবে মাসে একবারের বেশি ব্যবহার করা ঠিক হবেনা ।
Source : bd24live
Tuesday, January 23, 2018
প্রেগনেন্সির কতদিনের মধ্যে গর্ভপাত নিরাপদ?
11:09 PM
No comments
প্রেগনেন্সির কতদিনের মধ্যে গর্ভপাত নিরাপদ? এর উত্তরটা হয়তো আমাদের সবার জানা নেই। তাই আজ আমাদের পাঠকদের উদ্দেশ্যে এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছেন বিশিষ্ট স্ত্রী রোগ ডা. ভাস্কর পাল৷
গর্ভাশয়ের ভ্রুনটি ডিম্বানু নিষেকের পর থেকে পরবর্তী ২০ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন সময়ে প্রসবের রাস্তা দিয়ে বের হয়ে যাবার নামই গর্ভপাত বা Abortion। বর্তমান বিশ্বে অধিকাংশ গর্ভপাতই হয় ইচ্ছাকৃত ভাবে ভ্রুন নষ্ট করার কারনে। তবে এর ব্যতিক্রমও আছে, অনেক সময় মায়ের সন্তানটি ধারন করার ইচ্ছা থাকলেও নিজে থেকেই গর্ভপাত (Miscarriage) হয়ে যেতে পারে আবার মায়ের স্বাস্থ্য রক্ষা বা শিশুটিকে চরম দুর্ভাগ্যের (চরম প্রতিবন্ধি) হাত থেকে বাঁচাতেও বৈধভাবে গর্ভপাত (Therapeutic abortion) করানো যেতে পারে৷
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আইনত ২০ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত করানো গেলেও ১২ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত নিরাপদ ৷ ৯ সপ্তাহ পর্যন্ত ঔষুধের দ্বারাই গর্ভপাত করানো সম্ভব বলে মনে করছেন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞরা৷ কিন্তু ১২ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নিলে অবশ্যই ২ জন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জরুরী ৷ ২০ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করানো বেআইনি কারণ এই সময় শিশুর সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন শেষ হয়ে যায়, তাই এসময়ে ইচ্ছাকৃত গর্ভপাত ঘটানোকে সাধারনত শিশু হত্যার সঙ্গে তুলনা করা হয় ৷ এমনকি মায়ের স্বাস্হ্যের পক্ষেও এটা নিরাপদ নয় ৷
কি কি সমস্যা হতে পারে?
১. শরীরে ইনফেরশন
২. জরায়ু বাদ দিতে হতে পারে
৩. মৄত্যুও ঘটতে পারে ৷
MTP(Medical Termination Of Pregnancy) laws & rules of 1971-এ বলা হয়েছে, গর্ভপাত করানোর সময় ৩টি বিষয়ে নজর রাখতে হবে৷
১. কে করছেন? অর্থাৎ একজন অভিজ্ঞ স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞই পারেন গর্ভপাত করাতে ৷
২. কোথায় করছেন? অর্থাৎ গর্ভপাত করানোর জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো আছে সেইরকম কোনো হাসপাতালে গর্ভপাত করানো যাবে ৷
৩. কত সপ্তাহের মধ্যে করছেন? অর্থাৎ ২০ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করালে সেটা বেআইনি বলে গণ্য হবে ৷
থেরাপিউটিক এবরশন করাতে হলে স্ত্রীর সাথে সাথে স্বামীরও লিখিত সম্মতি নেবার প্রয়োজন হয় ৷ এটা অবশ্যই হাসপাতালে করানো উচিত৷ মায়ের কোনো রোগ এর কারনে যদি এটা করাতে হয় তাহলে অবশ্যই সেই বিষয়ে কমপক্ষে দুই জন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ লিখিত অনুমতির প্রয়োজন আছে ৷ যদি এমন অবস্থা দেখা দেয় যে তৎক্ষনাত গর্ভপাত না করালে মায়ের মৃত্যুর সম্ভাবনা আছে তাহলে অবশ্যই সার্জেন বা অন্য কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গর্ভপাত করানো উচিত নয় ৷
ভ্রুনের প্রথম দিন থেকেই তাকে একটি মূল্যবান প্রাণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে , এটাই চিকিৎসাশাস্ত্রের মূলমন্ত্র ৷ তাই থেরাপিউটিক এবরশনের বাচ্চাটি যদি সুস্থ্য থাকে এবং তাকে বাঁচিয়ে রাখা যায় তাহলে অবশ্যই সেই চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া উচিত ৷
Source : bd24live
গর্ভাশয়ের ভ্রুনটি ডিম্বানু নিষেকের পর থেকে পরবর্তী ২০ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন সময়ে প্রসবের রাস্তা দিয়ে বের হয়ে যাবার নামই গর্ভপাত বা Abortion। বর্তমান বিশ্বে অধিকাংশ গর্ভপাতই হয় ইচ্ছাকৃত ভাবে ভ্রুন নষ্ট করার কারনে। তবে এর ব্যতিক্রমও আছে, অনেক সময় মায়ের সন্তানটি ধারন করার ইচ্ছা থাকলেও নিজে থেকেই গর্ভপাত (Miscarriage) হয়ে যেতে পারে আবার মায়ের স্বাস্থ্য রক্ষা বা শিশুটিকে চরম দুর্ভাগ্যের (চরম প্রতিবন্ধি) হাত থেকে বাঁচাতেও বৈধভাবে গর্ভপাত (Therapeutic abortion) করানো যেতে পারে৷
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আইনত ২০ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত করানো গেলেও ১২ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভপাত নিরাপদ ৷ ৯ সপ্তাহ পর্যন্ত ঔষুধের দ্বারাই গর্ভপাত করানো সম্ভব বলে মনে করছেন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞরা৷ কিন্তু ১২ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নিলে অবশ্যই ২ জন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ জরুরী ৷ ২০ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করানো বেআইনি কারণ এই সময় শিশুর সকল অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠন শেষ হয়ে যায়, তাই এসময়ে ইচ্ছাকৃত গর্ভপাত ঘটানোকে সাধারনত শিশু হত্যার সঙ্গে তুলনা করা হয় ৷ এমনকি মায়ের স্বাস্হ্যের পক্ষেও এটা নিরাপদ নয় ৷
কি কি সমস্যা হতে পারে?
১. শরীরে ইনফেরশন
২. জরায়ু বাদ দিতে হতে পারে
৩. মৄত্যুও ঘটতে পারে ৷
MTP(Medical Termination Of Pregnancy) laws & rules of 1971-এ বলা হয়েছে, গর্ভপাত করানোর সময় ৩টি বিষয়ে নজর রাখতে হবে৷
১. কে করছেন? অর্থাৎ একজন অভিজ্ঞ স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞই পারেন গর্ভপাত করাতে ৷
২. কোথায় করছেন? অর্থাৎ গর্ভপাত করানোর জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো আছে সেইরকম কোনো হাসপাতালে গর্ভপাত করানো যাবে ৷
৩. কত সপ্তাহের মধ্যে করছেন? অর্থাৎ ২০ সপ্তাহের পর গর্ভপাত করালে সেটা বেআইনি বলে গণ্য হবে ৷
থেরাপিউটিক এবরশন করাতে হলে স্ত্রীর সাথে সাথে স্বামীরও লিখিত সম্মতি নেবার প্রয়োজন হয় ৷ এটা অবশ্যই হাসপাতালে করানো উচিত৷ মায়ের কোনো রোগ এর কারনে যদি এটা করাতে হয় তাহলে অবশ্যই সেই বিষয়ে কমপক্ষে দুই জন স্ত্রী-রোগ বিশেষজ্ঞ লিখিত অনুমতির প্রয়োজন আছে ৷ যদি এমন অবস্থা দেখা দেয় যে তৎক্ষনাত গর্ভপাত না করালে মায়ের মৃত্যুর সম্ভাবনা আছে তাহলে অবশ্যই সার্জেন বা অন্য কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গর্ভপাত করানো উচিত নয় ৷
ভ্রুনের প্রথম দিন থেকেই তাকে একটি মূল্যবান প্রাণ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে , এটাই চিকিৎসাশাস্ত্রের মূলমন্ত্র ৷ তাই থেরাপিউটিক এবরশনের বাচ্চাটি যদি সুস্থ্য থাকে এবং তাকে বাঁচিয়ে রাখা যায় তাহলে অবশ্যই সেই চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া উচিত ৷
Source : bd24live
ব্যাক পেইন হতে পারে আটটি বাজে অভ্যাসের কারণে
2:18 AM
No comments
পিঠ থেকে শুরু করে কোমর পর্যন্ত ব্যথাকে সাধারণত ‘ব্যাক পেইন’ বলে অভিহিত করা হয়। সচরাচর প্রচুর মানুষ এই ব্যাক পেইনে ভোগেন। দৈনন্দিন জীবনযাপন, খাদ্যাভ্যাস সহ বিভিন্ন বাজে অভ্যাসের কারণে যে কেউ ব্যাক পেইনে আক্রান্ত হতে পারেন। সেরকম আটটি বাজে অভ্যাস আছে যা এড়িয়ে চলে ব্যাক পেইন থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
পুরনো তোশকে ঘুমানোঃ
যে কোন ভালো তোশক সাধারণত আট থেকে দশ বছর ব্যবহার করা যায়। এই সময়ের বেশি বয়সের তোশক ব্যবহার করলে ব্যাক পেইন হতে পারে সুতরাং বুদ্ধিমানের কাজ হচ্ছে নতুন তোশক ক্রয় করা যেটি বেশি নরম কিংবা শক্ত হবে না।
ভারী ব্যাগ বহন করাঃ
ভারী ব্যাগ কাঁধে বহন করলে শরীর ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে এবং ফলে পিঠে ব্যথা হয়। সুতরাং ছাত্র – ছাত্রী কিংবা চাকুরীজীবি যেই হোন না কেন সবার উচিত ভারী ব্যাগ বহন এড়িয়ে চলা এবং হালকা ব্যাগ ব্যবহার করা।
উঁচু হিল কিংবা সমতল জুতা ব্যবহারঃ
ফ্যাশনের জন্য মেয়েরা অনেকসময় উঁচু হিল ব্যবহার করেন আবার অনেকে সমতল জুতা ব্যবহার করেন। দুটোই ক্ষতিকর অভ্যাস, যার কারণে ব্যাক পেইন হয় কারণ দুইক্ষেত্রেই দেহের ওজন সমতা রাখার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। তাই অপেক্ষাকৃত নিচু হিল পরে চলাফেরা করা ভালো। নিজের হাঁটার ছন্দের সঙ্গে মিলে যায় – এমন জুতা ব্যবহারই ভালো তবে সামান্য হিল হলে ভালো।
বিদ্বেষ মনে ধরে রাখাঃ
একটি গবেষণায় জানা গেছে যারা মনে বিদ্বেষ ধরে না রেখে ক্ষমার চর্চা করেন তারা হতাশাগ্রস্থতা, বিষণ্ণতা এবং ব্যাক পেইন আক্রান্ত কম হয়। যে কারো আবেগ, চিন্তাভাবনা ব্যাক পেইনকে প্রভাবিত করতে পারে।
সারাদিন বসে থাকাঃ
চাকুরীজীবি যারা কিংবা যারা অন্য কোন কারণে চেয়ারে সারাদিন বসে থাকেন তাদের জন্য দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে এইভাবে সারাদিন বসে থাকলে শরীরের পেছনের অংশে চাপ পড়ে এবং ব্যথা অনুভূত হয়। এক্ষেত্রে উপদেশ হচ্ছে একটানা বসে না থেকে হাঁটাচলা করতে হবে এবং বসার সময় মাথা সোজা করে শিরদাঁড়া টানটান বসতে হবে।
শারীরিক ধকল থাকাঃ
শারীরিক ধকলজনিত কারণে ব্যাক পেইন হতে পারে। সুতরাং সবসময় ফিট থাকা জরুরি। সেক্ষেত্রে ব্যায়াম, মেডিটেশন অথবা উষ্ণ স্নানের মাধ্যমে ধকল সামলিয়ে নিতে হবে।
ব্যায়াম থেকে বিরত থাকাঃ
ব্যায়াম সুস্বাস্থ্যের জন্য খুব প্রয়োজনীয় কাজ যা মানুষকে শারীরিকভাবে ফিট রাখে। ব্যায়ামে বিরত থাকে এ পিঠ ব্যথা হতে পারে। ব্যাক পেইন থেকে বাঁচতে জগিং, হাঁটা, হাত-পা-পেট ও পিঠের হালকা ব্যায়াম নিয়মিত করুন।
প্রচুর জাংক ফুড খাওয়াঃ
পুষ্টিমান কমের হাই ক্যালরি সমৃদ্ধ জাংক ফুড খেলে সবার অতিরিক্ত ওজন হয়ে যায়। আর অতিরিক্ত ওজন হলেই শরীরে বাসা বাঁধে ব্যাক পেইন। যারা অধিক ওজনের অধিকারী তারা দেহের শতকরা ৫ – ১০ ভাগ ওজন কমিয়ে ফিট পিঠ ফিরে পেতে পারেন।
তথ্যসূত্রঃ ফিটনিয়া
Monday, January 22, 2018
গ্যাসট্রিক থেকে বাচতে যা করনীয়
8:12 PM
No comments
গ্যাসট্রি্কে অনেকেই আক্রান্ত হন। এ থেকে বাঁচার জন্য অনেকেই ওষুধপত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েন। যদিও কিছুটা সতর্ক হলেই কোনো ওষুধ ছাড়াই প্রাকৃতিকভাবে এ অসুস্থতা থেকে মুক্ত থাকা যায়। এ লেখায় থাকছে তেমন কয়েকটি উপায়।
বর্জনীয়
গ্যাসট্রিক থেকে রক্ষার জন্য প্রথমেই কিছু বিষয় বর্জন করা উচিত। এগুলো হলো-
ধূমপান, কিছু ওষুধ গ্রহণ, অ্যালকোহল, চর্বিযুক্ত খাবার ও বেশি লেবুজাতীয় ফলমূল খাওয়া। এ ছাড়াও মানসিক চাপ ও অতিরিক্ত শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে।
ধূমপান, কিছু ওষুধ গ্রহণ, অ্যালকোহল, চর্বিযুক্ত খাবার ও বেশি লেবুজাতীয় ফলমূল খাওয়া। এ ছাড়াও মানসিক চাপ ও অতিরিক্ত শরীরের ওজন বেড়ে যাওয়া থেকে সাবধান থাকতে হবে।
গ্রহণীয়
গ্যাসট্রিক থেকে বাঁচার জন্য কয়েকটি উপাদান গ্রহণ করতে পারেন। এগুলো হলো-
গ্যাসট্রিক থেকে বাঁচার জন্য কয়েকটি উপাদান গ্রহণ করতে পারেন। এগুলো হলো-
১. যষ্টিমধু
খাবার খাওয়ার পর সামান্য পরিমাণে যষ্টিমধু মুখে রাখুন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এটি পেটের গ্যাসট্রিক সমস্যাকেই শুধু কমায় না, এটি সমস্যার মূল কারণও দূর করে। তবে এটি সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে। কারণ মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
খাবার খাওয়ার পর সামান্য পরিমাণে যষ্টিমধু মুখে রাখুন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এটি পেটের গ্যাসট্রিক সমস্যাকেই শুধু কমায় না, এটি সমস্যার মূল কারণও দূর করে। তবে এটি সীমিত পরিমাণে গ্রহণ করতে হবে। কারণ মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
২. ঘৃতকুমারীঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা গাছের নির্যাস পেটের গ্যাস এবং গ্যাসট্রিক কমায়। এটি সাধারণত জুস আকারে গ্রহণ করা হয়। তবে মনে রাখতে হবে, এটি ঘুম ঘুম ভাব আনে। তাই সতর্কতার সঙ্গে গ্রহণ করতে হবে এবং মাত্রাতিরিক্ত গ্রহণ করা যাবে না।
৩. চুইং গাম
খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর চিনিবিহীন একটি চুইং গাম ব্যবহার করুন। এতে এসিড ভাব উপশম হবে।
খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিট পর চিনিবিহীন একটি চুইং গাম ব্যবহার করুন। এতে এসিড ভাব উপশম হবে।
৪. মেলাটোনিন
বাজারে মেলাটোনিন সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়, যা বহু রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে এটি গ্রহণ করা যেতে পারে।
বাজারে মেলাটোনিন সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়, যা বহু রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চিকিৎসকের পরামর্শক্রমে এটি গ্রহণ করা যেতে পারে।
৫. বেকিং সোডা
এক গ্লাস পানিতে আধ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তা পান করলে আপনার পাকস্থলির এসিড সমস্যা উপশম হবে। তবে এতে প্রচুর লবণ থাকায় তা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ব্যবহার করা যাবে না।
এক গ্লাস পানিতে আধ চা চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে তা পান করলে আপনার পাকস্থলির এসিড সমস্যা উপশম হবে। তবে এতে প্রচুর লবণ থাকায় তা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যায় ব্যবহার করা যাবে না।
Sunday, August 7, 2016
4 Ways to Prevent Food Poisoning When You’re Traveling
3:39 AM
No comments
Tummy-tormenting illnesses, like E. coli infections, have made news in the past year. To avoid spending a holiday near the toilet and protect yourself from food poisoning, digest this food-safety refresher.
1. Don’t drink tap water
If you’re traveling in developing countries, stick with bottled H2O and use it to brush your teeth. Also, ask for no ice and be alert for items that may be made with tap water (like an ice pop), since even a small amount can contain bacteria or viruses.
2. Order vegetables cooked
Seedy and leefy vegetables are among the top sources of food poisoning, per a Centers for Disease Control and Prevention report last year. If you’re dining where the water may be iffy, go for the sautéed or baked veggie sides instead of raw options; high heat will kill most harmful bacteria.
3. Skip street food
Food carts may not be held to the same hygiene standards as restaurants, and you don’t know whether the ingredients are fresh or how long the food has been sitting out. If you want to try a local delicacy on the street, order something you can see come hot off the grill.
4. Be prepared
Take Pepto-Bismol (for up to three weeks) as a preventative measure; studies have shown that ingesting 2 ounces of the liquid or two chewable tablets four times a day before and during travel may cut your risk of traveler’s diarrhea in half.
Source : health.com
1. Don’t drink tap water
If you’re traveling in developing countries, stick with bottled H2O and use it to brush your teeth. Also, ask for no ice and be alert for items that may be made with tap water (like an ice pop), since even a small amount can contain bacteria or viruses.
2. Order vegetables cooked
Seedy and leefy vegetables are among the top sources of food poisoning, per a Centers for Disease Control and Prevention report last year. If you’re dining where the water may be iffy, go for the sautéed or baked veggie sides instead of raw options; high heat will kill most harmful bacteria.
3. Skip street food
Food carts may not be held to the same hygiene standards as restaurants, and you don’t know whether the ingredients are fresh or how long the food has been sitting out. If you want to try a local delicacy on the street, order something you can see come hot off the grill.
4. Be prepared
Take Pepto-Bismol (for up to three weeks) as a preventative measure; studies have shown that ingesting 2 ounces of the liquid or two chewable tablets four times a day before and during travel may cut your risk of traveler’s diarrhea in half.
Source : health.com




























